Skip to main content

EnglishClass101 ইংরেজি শেখার সবচেয়ে মজার এবং কার্যকরী উপায় !

প্রাকৃতিক এবং বৈজ্ঞানীক উপায়ে ইংরেজি শিখার পদ্ধিত
Download free audio-video EnglishClass101 English training  

EnglishClass101 is an innovative and fun way of learning the English language and culture at your own convenience and pace. Our language training system consists of free daily podcast audio lessons, video lessons, English Word of the Day, a premium learning center, and a vibrant user community.

Download link  নিচে দেয়া হলো

বিশ্বকে জানতে হলে ইংরেজি জানতে হবে। আর ইংরেজি আপনাকে কতখানি এগিয়ে দিতে পারে তা অবশ্যই বলে দিতে হবে না।
কিন্তু ইংরেজি শেখার সহজ উপায়টা কি ?  
একটি ছোট শিশু পিতামাতার কাছ থেকে সর্বপ্রথম যে শব্দগুলো বেশি শোনে তাই উচ্চারন করতে শেখে। পরে সে সেগুলো ধীরে ধীরে ব্যবহার করতে শুরু করে। আস্তে আস্তে এ পদ্ধতিতেই সে দেড় থেকে দুই বছর পর একটু একটু করে কথা বলেতে শেখে।পরে আমাদের মত তুখোড় বক্তা হয়ে যায়।
প্রকৃত পক্ষে এটা ভাষা শেখার ভালো পদ্ধতি। তাহলে এই পদ্ধতিতে অর্থাৎ সবচেয়ে ভালো পদ্ধতিতে কি আমাদের ইংরেজি শেখা উচিত নয় ? কিন্তু এ পদ্ধতিতে ইংরেজি শিখতে, সবার প্রথমে কি করতে হবে ?  উপায় হল যেকোন শিশুর বেড়ে ওঠা লক্ষ করুন। শিশু প্রতিনিয়ত নতুন নতুন শব্দ শুনতে থাকে এবং এর কিছু কিছু ব্যবহার করা শুরু করে। এভাবেই প্রতিনিয়ত তার জানা শব্দভান্ডার বাড়তে থাকে এবং সেই সাথে বাড়তে থাকে তার নিজের ব্যবহার করা শব্দের ভান্ডার। আর এভাবেই সে কয়েক বছরে একটি ভাষার প্রায় শতভাগই ধরতে গেলে আয়ত্ব করে ফেলে।
আমাদের ইংরেজি শেখার পথে প্রধান সমস্যা হচ্ছে আমাদের ইংরেজি শব্দ ভান্ডার। আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থায় ইংরেজি পাঠ্য বইতে খুবই অল্প সংখ্যাক শব্দ - যেগুলো  ঘুরে ফিরে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এ অল্পসংখ্যক শব্দ ভান্ডারের মধ্যে আমরা সঠিকভাবে ব্যবহার করতি পারি কয়টি ?  তাও একটি ভালো প্রশ্ন।
শুধু-কোন নির্দিষ্ট বই পড়েও ভাষা শেখা যায় না। মাতৃভাষা ছাড়া অন্য সকল ভাষা শেখার ক্ষেত্রে মানুষ নিজেই নিজের শিক্ষক হতে পারে। এক্ষেত্রে সেই অতি পরিচিত পদ্ধতি যেভাবে মাতৃভাষা শিখেছেন, সেভাবেই ইংরেজিও শিখতে পারেন।
EnglishClass101 English training তেমন ভাবেই শিখতে সাহাজ্য করে ।


 ইংরেজি ভাষা শেখার ক্ষেত্রে দুটি জিনিস খুবই জরুরি। আর তা হলো যত বেশি সম্ভব ইংরেজি শুনতে হবে, শুনে ব্যবহার করতে হবে। কারন এ দুটির মাধ্যমেই শিশু মাতৃভাষা শেখে। 
কিন্তু আমরা এ দুটিই করি সবচেয়ে কম। এবার কি বুঝতে পারছেন ? কেন আপনি ইংরেজি শিখতে পারছেন না < ? >
আমাদের শিশুদের মত শূণ্য থেকে ভাষা শিখা শুরু করতে হবে না। আমরা কিছুটা জানি ।
একটা বিষয় আমাদের অবশ্যই লক্ষ রাখতে হবে তা হল ইংরেজি শোনা এবং তা ব্যবহার করা। আসুন আমরা ভাষা শেখার প্রাকৃতিক এবং বৈজ্ঞানীক উপায়ে ইংরেজি শিখি । কারন দেশটাকে সামনে এগিয়ে নিতে আমাদের অবশ্যই ইংরেজি জানতে হবে।
আপনি কি জানেন প্রতি বছর কত কপি বই প্রকাশিত হয় নিচের লিংকে গেলে একটা পরিষ্কার ধারনা পাবেন...

ইংলিশ স্পীকিং দেশগুলো ছাড়াও ইউরোপীয়ান বা উন্নত সকল দেশের বেশিরভাগ গবেষনা বই-ই ইংরেজিতে লিখা। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই ভাল কোন বই ইংরেজি ছাড়া অন্যভাষায় রচিত হলেও তার একটি ইংরেজি কপি বের হয়।
অর্থাৎ : বিশ্বের প্রায় সকল দেশের অর্জিত জ্ঞান অর্জনের একটাই উপায় ইংলিশ জানা।
প্রতি বছর এত সংখ্যক ইংরেজি বই বের হয় যে, তাই বাংলায় অনুবাদ করাই সম্ভব নয়, শতশত বছর ধরে প্রকাশিত ইংরেজি বইগুলো বাংলায় অনুবাদের কথা দূরে থাক। ইংরেজি ছাড়া সেই জ্ঞান সমুদ্র সবার জন্য নিষিদ্ধ।
আসুন আমরা সঠিক পদ্ধতিতে কষ্ট হলেও ইংরেজি শিখি যাতে সারা বিশ্বের অর্জিত জ্ঞান আমাদের দেশের উন্নতিতে কাজে লাগাতে - পারি। সময় যত যাচ্ছে বিশ্বের অন্যান্য দেশগুলোর তুলনায় আমরা প্রতিনিয়ত পিছিয়ে পড়ছি।






    Audio podcasts DOWNLOAD
    File Password: www.liber.ir
     Video Podcasts DOWNLOAD
     File Password: www.liber.ir

Comments

Popular posts from this blog

নামাজ প্রসঙ্গে - পুরো অধ্যায়

প্রশ্ন আছে ৯৬ টি - দলিল সহ  ০১ প্রশ্ন: সেজদার জায়গায় ধুলা-বালি থাকলে নামাজের মধ্যে ফুঁ’দিয়ে তা দূর করা শরীয়তের দৃষ্টিতে কেমন?  উত্তর: সেজদার জায়গায় ধুলাবালি থাকলে যদি তা ফুঁ দিয়ে দূর করার কারণে আওয়াজ সৃষ্টি হয় তাহলে নামাজ-নষ্ট হয়ে জাবে,অন্যথায় নামাজ নষ্ট হবে না,তবে-ইচ্ছাকৃত এরূপ করা মাকরূহ।আর যদি সেজদার জায়গায় কষ্টদায়ক কোন কিছু থাকে যার কারণে সেজদা করতে অক্ষম হয় তখন তা হাত দিয়ে সরিয়ে দিবে। (হিন্দীয়া ১/১৫৯, ক্বাযীখান ১/৭৪) ০২ প্রশ্ন: মহিলারা বৈঠকের সময় কিভাবে বসবে, পুরুষদের মতই-নাকি তাদের থেকে ভিন্ন কোন পদ্ধতিতে ? উত্তর: মহিলারা বৈঠকের সময় পুরুষদের মত বসবেনা,বরং সে তার বাম নিতম্বের উপর বসবে এবং তার উভয়-পা ডান দিকে বের করে দিবে। ( হিন্দীয়া ১/১৩৩, রাহিমীয়া ৫/৭৫) ০৩ প্রশ্ন:নামাজে কেউ দুইবার সূ্রা ফাতেহা পড়ে ফেলে তাহলে তার উপর সেজদায়ে সাহু ওয়াজিব হবে কি না? উত্তর: কোন ব্যক্তি যদি ফরজ নামাজের প্রথম দুই রাকাআতে ও ওয়াজিব, সুন্নাত ও নফল নামাজের প্রত্যেক রাকাআতে সূ্রা মিলানোর পূর্বে দুইবার সূ্রা ফাতেহা পড়ে তাহলে তার উপর সেজদায়ে সাহু ওয়াজিব হবে।আর যদি সূ্রা মিলানোর পরে দ্বিতীয়বার প

পবিত্রতা প্রসঙ্গে - পুরো অধ্যায়

প্রশ্ন আছে ৪৮ টি - দলিল সহ ০১ প্রশ্ন: ফরয গোসলে নাকে পানি দেওয়ার বিধান কি ? উত্তর: ফরয গোসলে নাকে পানি দেওয়া ফরয।   (শামী ১/৩১১, বাদায়েউসসনায়ে ১/১৪২, হাক্কানীয়া ২/৫২১) ০২ প্রশ্ন: অনেকে বলে থাকেন, অজু করে কাপড় দিয়ে হাত মুখ মোছা উচিৎ নয়, এতে সওয়াব কমে যায়, কথাটি কি সঠিক ? অজুর পর হাতমুখ মোছার বিধান কি ? জানালে কৃতঙ্গ থাকব।  উত্তর: অজুর পর কাপড় দিয়ে হাত মুখ মোছাতে কোন সমস্যা নেই, বরং কেউ কেউ একে অজুর আদব এবং মুস্তাহাব হিসেবে উল্লেখ করেছেন, সুতরাং যারা বলে যে অজু করে কাপড় দিয়ে হাত মুখ মোছা উচিৎ নয়। এতে সওয়াব কমে যায় তাদের এ কথা সঠিক নয়।  (শামী ১/২৭৯, হিন্দীয়া ১/৬৫, দারুল উলুম ১/১৩১ ) ০৩ প্রশ্ন: আমি মেহেদী পাতা বেটে হাতে দেই পরবর্তিতে আমার মেয়ে জানায় মেহেদীর মধ্যে নাপাক পানি পড়ে তা নাপাক হয়ে গেছে, এখন আমার জানার বিষয় হল নাপাক মেহেদী দ্বারা হাত রঙ্গিন করার পর হাত পবিত্র করার পদ্ধতি কি। উত্তর: নাপাক মেহেদী দ্বারা হাত রঙ্গিন করার পর পরিষ্কার পানি বের হওয়া পর্যন্ত হাত ধৌত করলে হাত পবিত্র হয়ে যায়। যদিও রং বাকি থাকে। (শামী ১/৫৯০,  হিন্দীয়া ১/৯৬, ক্বাযীখান ১/১

ক্রয়-বিক্রয় প্রসঙ্গে - পুরো অধ্যায়

প্রশ্ন আছে ৯ টি - দলিল সহ ০১ প্রশ্ন: কিস্তিতে বেশি দামে পন্য বিক্রি করার বিধান ? উত্তর: কিস্তিতে বেশি দামে পন্য বিক্রিওয় জায়েজ। যেমন আমাদের দেশে প্রচলিত ফ্রিজ, ফার্নিচার, ফ্ল্যাট ইত্যাদি দুই পদ্ধতিতে বিক্রি করা হয়। নগদ দাম দিয়ে কিনলে কম মূল্য আর কিস্তিতে কিনলে  বেশি মূল্য। ফুকাহায়ে কেরাম এ পদ্ধতিকে বৈধ ঘোষনা করেছেন। যেহেতু এখানে সুদের সম্ভাবনা নেই। কেননা পন্য এবং মূল্য একই জিনিসের নাহলে বাকিতে বা বাকিতে বিক্রি করা জায়েজ। তাই এ  জাতীয় ক্রয় বিক্রয় জায়েজ। (হেদায় ৩/৭৯, আলমগীরী ৩/১৩৬, ইমদাদুল ফাতাওয়া ৩/৪০) ০২ প্রশ্ন: মানুষের রক্ত, চুল, নখ ইত্যাদি বিক্রি করার বিধান ? উত্তর: মানুষের রক্ত, চুল, নখ ইত্যাদি বিক্রি করা হারাম। কেননা মানষের প্রত্যেকটি অঙ্গকে আল্লাহ তাআলা মর্যাদা দিয়েছেন, তাই সমস্ত মানুষের কোনো অঙ্গ বিক্রিকে ফুকাহায়ে কেরাম নাজায়েজ ঘোষনা করেছেন। আমাদের দেশে ব্যাপকভাবে মানুষের নখ, চুল, রক্ত ইত্যাদি বিক্রি হচ্ছে, যা সম্পূর্ন নাজায়েজ। তবে কঠিন বিপদের মূহুর্তে রক্ত পাওয়া নাগেলে, রক্ত কিনার অনুমতি বয়েছে, কিন্তু বিক্রি সর্বাবস্থেয় নাজায়েজ। আওর স্বাধীন মানুষ বা তার কোন অঙ্গ বিক